শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

আপনার সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ কিভাবে ঘটাবেন ??

 https://amzn.to/3KHLreQ

একজন অভিভাবক হিসেবে সন্তানের উৎকর্ষতার দিকে আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হয়। আমরা সকলেই আমাদের সন্তানের মেধার বিকাশের জন্য কত কিছুই না চিন্তা করি। 

কোন কোন খাওয়ার প্রতিনিয়ত খেলে ছেলে-মেয়েদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটতে থাকবে সেই গুলি নীচে আলোচনা করা হল। 

১. পার্শে মাছ : পার্শে মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিড  থাকে যা বুদ্ধির বিকাশ এবং কার্যক্রম বাড়ানোর জন্য খুব প্রয়োজনীয়।বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে দেখেছেন যারা প্রতিনিয়ত খাদ্যের মধ্যে ফ্যাটি অ্যাসিড যুক্ত খাদ্য খেয়ে থাকেন তাদের বুদ্ধি খুবই তীক্ষ্ণ হয় এবং মানসিক পরীক্ষায় তাদের পারফরমেন্স ভালো হয়। 



২. ডিম একটি দুর্দান্ত প্রোটিন উত্স হিসাবে সুপরিচিত - তবে ডিমের কুসুমগুলিও কোলিনযুক্ত, যা স্মৃতি বিকাশে সহায়তা করে।

প্রতিনিয়ত আপনার সন্তানের খাওয়ার এর সাথে একটি করে ডিম অবশ্যই রাখা উচিত।



৩. চিনাবাদাম এবং চিনাবাদাম মাখন এর মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই থাকে, শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বাড়িয়ে দেয় যা স্নায়ুর ঝিল্লিকে সুরক্ষা দেয়। আপনার সন্তান সবসময় চঞ্চল এবং উৎসাহী থাকবে। 



৪. ওট  / ওটমিল : এর মধ্যে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, পটাসিয়াম এবং জিঙ্ক থাকে যা আমাদের দেহ এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা প্রচুর পরিমানে বাড়িয়ে দেয়। 

এর মধ্যে আরও প্রকার পরিমানে ফাইবার থাকে যা অফুরন্ত শক্তি যোগায় যা বাচ্ছাদের স্কুলে যাওয়ার আগে খুবই প্রয়োজনীয়। 




৫.বিনস : বিনসের মধ্যে অনেক পরিমানে প্রোটিন, ভিটামিন এবং মিনারেল থাকে যা শিশুমনের চিন্তা করার ক্ষমতা অনেক বাড়িয়ে দেয় এবং তাদেরকে সবসময় চঞ্চল রাখে। 

কিডনি এবং পিন্টো প্রকারের বিনসের মধ্যে প্রচুর পরিমানে ওমেগা-৩ থাকে যা বাচ্চাদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে। 


৬.দুধ এবং দই : দুধ এবং দই এর মধ্যে প্রচুর পরিমানে প্রোটিন এবং ভিটামিন-বি থাকে যা মস্তিষ্কের টিসু, নিউরোট্রান্সমিটার এবং এনজাইম বাড়াতে সাহায্য করে। 

প্রতিনিয়ত আমাদের দুধ এবং দই খাওয়ার অভ্যাস করে তুলতে হবে শিশুদের মধ্যে। 




শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০

যৌবন ধরে রাখতে এই খাবারগুলি প্রতিদিন সঙ্গে রাখুন

জীবন সতেজ রাখতে এইসব খাবার সঙ্গে রাখুন... যৌবন কে সতেজ রাখতে আমরা প্রতিনিয়ত কত কিছুই না করি। কিন্তু আপনি কি জানেন এইসব খাবার গুলি আপনার প্রতিদিনের খাবারের সাথে থাকলে আপনি দীর্ঘ সময় যৌবন ধরে রাখতে পারবেন। জেনে নিন যে খাবার গুলো আপনি প্রতিনিয়ত খেলে আপনি ধরে রাখতে পারবেন আপনার যৌবন। 

 রসুন: রসুনের মধ্যে রয়েছে এলিসিন নামক একটি উপাদান যেই উপাদান টি শরীর এর মধ্যে দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলো তে রক্তের সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। যদি আপনার কোন দৈহিক সমস্যা থাকে তাহলে এখনই আপনি রসুন খাওয়া শুরু করুন।


 স্ট্রবেরী/ব্ল্যাকবেরি: এই দুটি খাবার আপনার শরীর এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। যা আপনার শরীর এর ইমিউনিটি পাওয়ার প্রচুর পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়।


 ডার্ক চকোলেট: যারা চকলেট খেতে খুব ভালো বাসে তাদের জন্য ডার্ক চকলেট খুবই লোভনীয়। সেই সঙ্গে ডার্ক চকলেট এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান আছে যা আপনার যৌবন শক্তি ধরে রাখতে প্রচুর পরিমাণে বাড়িয়ে দেয়। তাছাড়া ডার্ক চকলেট প্রতিদিন যদি আপনি একটু করে খান তাহলে ডার্ক চকলেট আপনার বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করবে।


 অলিভ অয়েল : এই অয়েল আপনার যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করবে। এই তেল খেলে শরীর এর কোলেস্টরেল এর পরিমান কমে যায় যার ফলে আপনার শরীরে মেদ জমে না। তাছাড়া রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে আপনি যদি প্রতিদিন অলিভ অয়েল আপনার ত্বকে মেখে ম্যাসাজ করেন তাহলে আপনার ত্বকে বলিরেখা সহজে আসবে না। 


 কমলালেবু : কমলালেবু খাওয়া শরীর এর জন্য খুবই উপকারী। যদি আপনি প্রতিনিয়ত একটি করে কমলালেবু আপনার খাবারের টেবিল এ রাখেন তাহলে আপনার শরীর খুবই সতেজ থাকবে কারন এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি থাকে। ত্বক টানটান রাখতে চান তাহলে আপনাকে কমলালেবু অবশ্যই খেতে হবে।


 রঙ্গীন শাক-সবজি : রঙ্গীন শাক - সবজি তে থাকে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি যা আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চয়ের চাহিদা মেটায় এবং শরীর কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত আপনি যদি রঙ্গীন শাক- সবজি খান তাহলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট। 


 ফলমূল: বিভিন্ন ধরনের ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফাইবার যা আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে যা আপনাকে সহজে দুর্বল করে না। তাই আপনি যদি যৌবন সমন্ধে সচেতন হন তাহলে নিয়মিত ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন। 


 সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছ আপনার যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। আপনি যদি দীর্ঘ মেয়াদী যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকায় লাল মাংস বাদ রেখে সামুদ্রিক মাছ রাখতে হবে। তাতে আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং ধরে রাখা যাবে বহুদিন।


বৃহস্পতিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২০

মৃত্যুদণ্ড সাজা শোনানোর পর বিচারক কেন পেনের নিব ভেঙে ফেলেন ???

 

আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না যে কেন বিচারক কোনো আসামিকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর পেনের নিব টি ভেঙে ফেলেন।

 

এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার যে রায়ের  কপি তে বিচারক যে পেন দিয়ে সই করেন সেই পেন টিকে বিচারক আদেশ পড়ে শোনানোর পর সেটি ভেঙে ফেলেন।

এই পদ্ধতি টি সেই ব্রিটিশ আমল থেকে চলে আসছে ব্রিটিশ আমলে প্রথম এই পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল

সেই প্রথা এখনও আমাদের দেশের আইন ব্যবস্থায় চালু রয়ে গিয়েছে

কিন্তু কেন এখনও এই প্রথা বয়ে চলেছে আমাদের আইন ব্যবস্থার মধ্যে -

এই কলমের নিব ভেঙে ফেলা হয় কোন একটি বিশেষ কারণ বশত নয়। এর একাধিক কারণ রয়েছে -

প্রথমত: আমাদের দেশে কোন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, যখন সেই অপরাধী জঘণ্য থেকে জঘন্যতম অপরাধ করে থাকেন। আর এই পেন সেই আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়; যার মাধ্যমে এটা বোঝানো হয় যে , কলম একজনের জীবন বা প্রাণ নিয়ে নিয়েছে। সেই পেন যেন আর কারোর জীবন নিতে না পারে। সেইজন্য প্রতীকী বিষয় হিসাবে বিচারক তার পেনের নিব টি ভেঙে ফেলেন।

দ্বিতীযতঃ উপরের কারণ টির সাথে দ্বিতীয় কারণ টি একে অপরের পরিপূরক। যেহেতু বিচারক টি মৃত্যুদণ্ড দেয় এবং সেটা থেকে যে অপরাধ বোধ তৈরী হয় সেটা থেকে নিজেদের দূরে রাখার জন্য কলমের নিব ভেঙে ফেলেন।

তৃতীয়: যেহেতু বিচারক শেষ পর্যন্ত দোষীকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনিয়ে দেই সেটা বিচারক হিসেবে ফিরিয়ে নিতে পারেন না, সেইজন্য বিচারক তার কলমের নিব টি ভেঙে ফেলেন।

শেষ ব্যাখ্যা: সব মৃত্যুদণ্ড খুব দুঃখের কিন্তু অপরাধী যেহেতু চরমতম দোষ করেছেন তাই কখনও কখনও মৃত্যুদণ্ড দেওয়া প্রয়োজন হয়ে পড়ে। যাতে এই কলম দ্বিতীয় কোন ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ড দিতে না পারে সেইজন্য বিচারক পেনের নিবটি ভেঙে ফেলেন।

फांसी की सजा देने के बाद Judge Pen की Nib ...

শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০

মামাতো বোন যখন বউ - শেষ পর্ব



মামাতো বোন যখন বউ
শেষ পর্ব

আমি: তাই নাকি???

তনু: হ্যা। 

আমি: তুমি তো আমার থেকেও দুষ্টু তাহলে।

তনু: আপনার থেকে একটু কম। ঠিক আছে এবার তাহলে ছাড়ুন। একটু রান্না ঘরে যাই।

এই বলে তনু শাড়ি ঠিক করতে করতে উঠে দাড়ালো। 
আমি আবার টেনে বুকে জড়িয়ে ধরলাম।

তনু: ছাড়তে চাইছে না বুঝি !!!!

আমি: হ্যা গো সোনা !!!

তনু আমাকে একটা কিস দিয়ে বলল - এবার ছাড়ো

আমি: ঠিক আছে।

একটু পরে তনুর বাড়ি থেকে লোকজন চলে এল। সবাই মিলে খুব হইচই করে খাওয়া দাওয়া করলাম।

তারপর বিকেলে তনুর বাড়ি যাবার জন্য রেডি হলাম। আমি আর তনু একটা গাড়িতে উঠে বসলাম।
আর বাকি রা অন্য গাড়িতে বসলো।

আমি তনু কে বললাম, তনু তোমাকে কিন্তু এই লাল শাড়ি টা তে কি সুন্দর দেখাচ্ছে।
তারপর আমি তনু কে একটা কিস চাইলাম। 

তনু: এখানে ??? না গো সোনা বাড়িতে গিয়ে দিই প্লিজ ।
 
আমি: ঠিক আছে তাহলে পাঁচ টা দিতে হবে।

তনু: মাথা নাড়লো।

কিছু সময় পর তনু বাচ্চাদের মত আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। আমি ওর কপালে একটা কিস খেলাম। ও জেগে উঠলো এবং একটা চোখ মেরে আবার ঘুমিয়ে পড়ল। কি ফাজিল মেয়ে রে বাবা!!!!

তনুর বাড়ি যেতে যেতে অনেক রাত্রি হয়ে গেল। সবার সাথে পরিচিত করে খাওয়া দাওয়া করে ওর রুমে গেলাম। গিয়ে দেখি তনু বিছানা ঠিক করছে। আমি পিছন থেকে গিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরলাম।

তনু: আপনি কেন এমন বলুন তো ???

আমি: কি রকম ???

তনু: সারাদিন শুধু দুষ্টুমি।

আমি: আমি ছাড়া তোমার সাথে কে দুষ্টুমি করবে বল???
তনু: আমার সবকিছু তো তোমার। একটু সবুর করো।

আমি: আর কত সবুর করবো। 
তনু: মনটা মানছে না বুঝি সোনা???

আমি: চোখের সামনে মিষ্টি কিন্তু খেতে পারছি না।
তনু: এত মিষ্টি খেলে ডিয়াবেটিকস হয়ে যাবে তো।

আমি: তোমার ঐ মিষ্টি তে কোন চিনি নেই। ডাইবেটিকস হবে না।

তনু: আপনি খুব দুষ্টু। 

আমি: এই তুমি আমাকে সবসময় আপনি আপনি করছেন কেন?

তনু: তাহলে কি বলবো।
আমি: তুমি করে বল। আপনি বললে কেমন পর পর লাগে।

তনু: ও মা তাই বুঝি !!!!

আমি: এখন আমি তনু কে জড়িয়ে ধরে আছি। ও বলল-

তনু: ছাড়ো এবার ঘুমাতে হবে।

আমি: আজ সারারাত ঘুম হবে না। আজ আমরা রাত জেগে ইতিহাস করব।

তনু: যাহ !! আমার বুঝি লজ্জা লাগে না।

আমি: লজ্জা লাগলে হবে না। আচ্ছা তনু, আমাকে স্বামী হিসেবে পেয়ে তুমি খুশি হয়েছো তো।

তনু: সব কথা মুখ ফুটে বলতে নেই সাহিল, কিছু কথা বুঝে নিতে হয়।

আমি: তাই বুঝি!!!

তনু: হ্যা গো সোনা। আচ্ছা ঠিক আছে তুমি শুয়ে থাকো আমি ৫ মিনিট পরে আসছি।

আমি: কোথায় যাবে তনু ???
তনু: একটু বাথরুম থেকে আসছি।

আমি: ঠিক আছে যাও। 

আমি বিছানায় শুয়ে আছি প্রায় ৫ মিনিট পরে তনু বাথরুম থেকে এসে আমার বুকের উপর মাথা রেখে শুয়ে পড়লো।

আমি: কি হয়েছে তনু??? কিছু বলবে???

তনু: জানো, বলতে আমার খুব লজ্জা করছে।
আমি: কি কথা যেটা আমাকে বলতে লজ্জা করছে ??? বলো এবার।

তনু: আমার লজ্জা লাগছে।
আমি: ঠিক আছে বলতে হবে না ।

তনু: আচ্ছা বলি তাহলে !!! আমার না মা ডাক শুনতে খুব ইচ্ছে করছে।

আমি: তাই ??
তনু: হ্যা।

আমি: তুমি যে কাল বললে এখন তাড়াতাড়ি বেবি নিবে না।

তনু: এখন আমার খুব ইচ্ছে করছে। তুমি আমার ইচ্ছে পূরণ করবে ।

আমি: আচ্ছা ঠিক আছে বাবা। এই বলে আমি তনু কে জড়িয়ে ধরলাম। তনু লজ্জায় লাল হয়ে গেল।

তনু: আগে রুমে লাইট বন্ধ করে আসো।

আমি: ঠিক আছে বলে লাইট বন্ধ করতে গেলাম। তনুর ইচ্ছে পূরণ করতে হবে তো??? আপনারা কি ভাবছেন 😀😀😀

আমাদের এই গল্প টি ভালো লাগলে আমাদের পেজ এবং ব্লগ টিকে লাইক ও ফলো করে রাখুন। তাহলে আপনি পরবর্তী সমস্ত লেখা খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন।

Download Cupid Love Wallpaper by Sixty_Days - 71 - Free on ZEDGE ...

মামাতো বোন যখন বউ - দ্বিতীয় পর্ব

মামাতো বোন যখন বউ

দ্বিতীয় পর্ব

মাঝরাতে হটাৎ ঘুম ভেঙে গেল। দেখি তনু খাটের এককোনে বসে কাঁদছে।

আমি: তুমি কাঁদছ কেন??

তনু: মায়ের কথা খুব মনে পড়ছে।

আমি: কেঁদো না আর। সকালে তো তোমার বাবা মা আসবেন। এখন তুমি ঘুমিয়ে পড়।

এই বলে আমি তনু কে আমার বুকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে যেতে বললাম। ও আমার বুকে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। আমি ওর মাথা এবং চুলে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম। এইভাবে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম বুঝতেই পারিনি।

সকাল হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। ঘুম থেকে উঠে দেখি তনু আমার বুকে বাচ্চাদের মত জড়িয়ে ঘুমিয়ে আছে। 

আমি: good morning

তনু: good morning

আমি: ঘুম থেকে উঠবে না। সকাল হয়ে গেল।

তনু: কি করে ঘুম থেকে উঠবে। তুমি এমন ভাবে জাপটে ধরে রেখোছ আমায়।

আমি: ও সরি!!!

তারপর তনু বিছানা থেকে নেমে শারী ঠিক করতে করতে বাথরুম এর দিকে চলে গেল। আমি আবার ঘুমিয়ে পড়লাম।

একটু সময় পরে তনু গোসল করে রুমে এসে ডাক দিল। আমি ঘুম থেকে উঠে তনুকে  অসম্ভব সুন্দরী দেখাচ্ছে। ঠিক পরীর মতো দেখতে লাগছিল। একটি সুন্দর লাল রঙের শাড়ি তে অপরূপ দেখাচ্ছিল। আমি নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না। হাত ধরে একটানে নিজের দিকে টেনে নিলাম।

তনু: কি করছেন??

আমি: সুন্দরী বৌকে আদর করছি।

তনু: আমার বুঝি লজ্জা লাগে না।

আমি: তাই বুঝি।

তনু: হ্যা।

আমি: তনু কে বললাম "একটা সুন্দর করে ইয়ে দাও তো"
তনু: ইয়ে টা কি?

আমি: বুঝতে পারছো না।
তনু: না।

আমি: ঠিক আছে আমিই তাহলে তোমাকে বুঝিয়ে দিই ইয়ে টা কি। এই বলে একটা উম্মা দিলাম।

তনু: এটা কি হল। ইয়ে টা তোমাকে বুঝিয়ে দিলাম। তুমি খুব দুষ্টু।

আমি: হা হা হা হা ।

তনু: ঠিক আছে আর হাসতে হবে না। এবার উঠে পড়েন।
আমি: কিভাবে উঠবো??? তুমি ময়দার বস্তা যে আমার উপর শুয়ে আছো।

তনু: কি আমি ময়দার বস্তা???

আমি: হ্যা।

তনু: তবে রে !!! এই বলে আমার বুকের উপর কিল ঘুসি মারতে লাগলো।

আমি: কি করছো। এইভাবে মারলে যে মারা যাবো।
আর কিছু বলতে না দিয়ে তনু তার ঠোঁট টা আমার ঠোঁটের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল।

কিছু সময় পরে আমাকে বলল আমি আপনার আগে মারা যাবো। আর কখনও এই ধরনের কথা বলবেন না।
আমিও আর কথা বাড়ালাম না। দুই ঠোঁট এক জাইগায় করে দিলাম। এইভাবে কিছু ক্ষন চলল।

তনু: ঠিক আছে এবার উঠে পড়ুন।

আমি: হ্যা।

এবার আমি তনু কে ছেড়ে দিলাম। তারপর আমিও ফ্রেশ হবার জন্য বাথরুমে গেলাম। ফ্রেশ হয়ে এসে রুমে নাস্তা খেলাম।

তারপর তনু এসে আমার কোলে এসে বাচ্চাদের মত বদমাসি করতে লাগলো।

আমি তনু কে বললাম কি গো এত খুশি দেখাচ্ছে কেন?

তনু: আজ আমি দারুন খুশি।

আমি: বাবা মা আসছেন বলে ?? তাই না???
তনু: হ্যা।

আমি: আমাকে একটা দাও না।
তনু: কি দিব ???

আমি: একটু আদর দাও।
তনু: আপনি খুব দুষ্টু। সবসময় দুষ্টুমি করেন। 

আমি: তাই নাকি??
তনু: হ্যাঁ।
আমি: একটু আদর দাও না।

তনু: না না এখন হবে না।
আমি: দেখছি কেমন করে হবে না।

এইবলে তনু কে কোলে করে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। তারপর উপরে শুয়ে বললাম একটু আদর দাও না বাবু ???

তনু: আমি কি ছোট যে আমাকে বাবু বলছেন।

আমি: হ্যা তাই তো।

ঠিক আছে এখন একটু আদর করো।
তনু: না এখন নয়। রাতে দিব।

আমি জোর করে ওর ঠোঁটে আমার ঠোঁট মিলিয়ে দিলাম। এইভাবে প্রায় ৫ মিনিট পরে ওকে ছাড়লাম। মন খারাপ করে তনুর দিকে তাকিয়ে রইলাম।

তনু: কি হল আপনার ??? এমন ভাবে তাকিয়ে আছেন।
আমি: তনু তুমি আমাকে আদর করতে পারো না। আমিই তোমাকে আদর করি।

তনু: কি আমি তোমাকে আদর করতে পারি না। আমি তোমাকে আদর করলে তুমি সহ্য করতে পারবে তো।

আমি: হ্যা - আমি সবসময় প্রস্তুত তোমার আদর পেতে।

তনু: ঠিক আছে বলেই আমার উপরে উঠে পড়লো এবং আমার মুখে মুখ ঢুকিয়ে অনেক ক্ষন ধরে কিস খেতে লাগল।

প্রায় ৭ মিনিট ধরে একে অপরকে চুমু খেতে লাগলাম। তারপর আমাকে তনু ছাড়লো। তখন দুজনেই হাঁপাচ্ছি এবং তনু বলল-

তনু: আমি তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি। হা হা হা ।
আমি: কত সময় ???

তনু: প্রায় ৭ মিনিট। আপনার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছি।

চলবে.....

40,000 Free Love Pictures to Download [HD] - Pixabay

শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০২০

মামাতো বোন যখন বউ ♥️♥️♥️♥️♥️

    https://amzn.to/3vGR1sr   

মামাতো বোন যখন বউ ♥️♥️♥️♥️♥️

প্রথম পর্ব

আজ প্রায় চার বছর পর মামা বাড়ি যাচ্ছি। আমার মামাতো বোনের বিয়ে। আমার বাবা কাজের জন্য যেতে পারছে না। সেইজন্য আমি আর মা মামা বাড়ি যাওয়ার জন্য বেড়িয়ে পড়লাম। রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে মামা বাড়ি যেতে যেতে বিকেল হয়ে গেল।

আমার মায়ের দুই ভাই আর এক বোন। আমার মা সবার থেকে বড়। আমার বড় মামার দুই মেয়ে। একজনের নাম তনু এবং অন্য জনের নাম সানিয়া। আমার খুব মন খারাপ কারন আমি তনুকে প্রচুর ভালোবাসি।

সেই চার বছর আগে তনু কে দেখেছিলাম তখন তনু খুব সুন্দর দেখতে ছিল। এখন কি তনু আমাকে মনে রেখেছে জানি না। এখন সে কেমন দেখতে হয়েছে। এই সব ভাবতে ভাবতে মামা বাড়ি চলে এলাম। 

মামী : আপনারা কেমন আছেন। এত দেরি হয়ে গেল কেন?

মা: ভালো আছি।তুমি কেমন আছো। এই একটু জ্যাম ছিল তাই দেরি হয়ে গেল।

মামী: আসুন, ভিতরে চলে আসুন।

আমি আর মা সোফায় বসে আছি। এমন সময় একটি সুন্দরী মেয়ে টিফিন এর প্লেট নিয়ে এলো। মামী বলল এটাই হল তনু। আমি অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম । কি সুন্দর দেখতে তনু কে।

সারাদিন গাড়ি তে আসতে আসতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে গেছলাম। মামী কে বললাম আমাকে রেস্ট নিতে হবে, খুব ঘুম পাচ্ছে। তারপর মামা এল । মামার সাথে কথা বলে মামী বলল তনু কে বলল, তনু হৃদয় কে তোর রুমে নিয়ে যা তো। ও একটু ঘুমাবে বলছে।

তনু: ঠিক আছে মা।

তনু আমাকে বলল আসুন।

আমি আর তনু ওর রুমে গেলাম। ওর রুমের মধ্যে এত সুন্দর গুছানো দেখে আমি তনু কে জিজ্ঞেস করলাম -

আমি: এত সুন্দর ঘর??

তনু: ধন্যবাদ।

আমি : সামনেই তোমার বিয়ে কিন্তু তোমাকে দেখে একেবারেই চিন্তিত লাগছে না। বেশ খোশ মেজাজে আছো।

তনু : কি বিষয় নিয়ে চিন্তা করবো। বাবা মা যেটা দেখে আমার বিয়ে ঠিক করেছেন সেটা অবশ্যই ভালো হবে। তারা যেটা করবেন আমার ভালোর জন্যই করবেন।
আমি : হা ঠিক। তুমি কাউকে ভালোবাসো না।

তনু: না । এসব আমার পছন্দ নয়। আপনি তাহলে এখন ঘুমিয়ে পড়ুন।পরে কথা হবে।

আমি : আচ্ছা ঠিক আছে।

এই বলে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। এই ভাবে বেশ কোয়েক দিন কেটে গেল।

দেখতে দেখতে তনুর বিয়ের দিন চলে এলো। সবাই খুব আনন্দ, হইচই করছে। আমার খুব কষ্ট লাগছিল।
আমি একটু দূরে ফাঁকে একটা ঝিলের ধারে বসে সিগারেট খাচ্ছি। এমন সময় আমার মোবাইলে রিং বেজে উঠলো।

আমি মোবাইল এ কল রিসিভ করতেই মায়ের গলা শুনতে পেলাম।

মা : তুই কোথায় এখন। তোকে এখানে দেখতে পাচ্ছি না।
আমি: কাছাকাছি আছি মা । কেন কি হয়েছে??

মা: তাড়াতাড়ি বাড়িতে চলে আয়। দরকার আছে। মোবাইল টা রেখে দিল।

আমি মনে মনে চিন্তা করলাম কি হল আবার?? 
মা এই ভাবে তাড়াতাড়ি ডাকলো কেন??

এই ভাবতে ভাবতে মামা বাড়ি চলে এলাম। সবাই দেখি খুব চুপচাপ হয়ে আছে।

মা: চল ! ওই রুমে চল । কথা আছে। 

মায়ের সাথে রুমে গেলাম। মা বলল এই পোশাক গুলো পড়ে নে।
আমি বললাম মা এইগুলো তো বরের পোশাক। আমি পরে নিব মানে??

মা বলল যেই ছেলেটির সাথে তনুর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেই ছেলে টি অন্য একটি মেয়ে কে নিয়ে পালিয়ে গেছে। তুই প্লিজ তনুকে বিয়ে করে নে বাবা!!!

আমি: এইভাবে কি বিয়ে করা যায় মা !!!

মা: হ্যা করে নে বাবা !!!

আমি : তাছাড়া আমি বিয়ে করতে রাজি হলেও তনু কি রাজি হবে মা ??

মা : সেটা নিয়ে তোকে চিন্তা করতে হবে না। সেটা আমরা তনুর সাথে কথা বলে নিয়েছি। তুই একটু তাড়াতাড়ি বিয়ের পোশাক টা পড়ে বেরিয়ে আয়।

আমি তো তনু রাজি আছে শুনে বেজাই খুশি হলাম। তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে বেরিয়ে এলাম।

আজকে আমার সাথে তনুর বিয়ে টা হয়ে গেল।

তনু কে নিয়ে নিজের বাড়ি যাবো গাড়িতে বসে আছি । কেউ কারোর সাথে কথা বলল না। দুজনেই চুপচাপ বসে থাকলাম। দেখলাম তনু একবারের জন্যও কান্নাকাটি করলো না। সেই গাড়িতে আমি আর তনু ছাড়া কেউ ছিল না। এমন সময় আমি তনুর হাতের উপর হাত রাখলাম। দেখছি তনু কিছুই বলছে না । কিছু সময় পরে তনু কাঁদতে লাগলো।

আমি তনুর মাথা টা আমার কাঁধে রেখে দিলাম। এইভাবে গাড়িতে আসতে আসতে দেখি তনু আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে। এইদিকে বাড়িতে পৌঁছে গেছি। তাকে কি ডাকবো- ভাবছি সেই সময় মা বলল -

তনু কে তুলিস না। 

আমি : ওকে তাহলে বাড়িতে কিভাবে নিয়ে যাবো??

মা: ওকে কোলে করে নিয়ে যা।

আমি : আচ্ছা ঠিক আছে।

কোলে করে নিয়ে গাড়ি থেকে নামিয়ে ওকে আমার রুমের বিছানাই শুইয়ে দিলাম। এমন সময় মা আমাকে ডাকলেন। আমি মায়ের রুমে গেলাম।

আমি: হা মা বল ডাকলে না।

মা: দেখ বাবা তোর কপালে যা ছিল সেটাই হল তুই কিন্তু তনু কে কষ্ট দিবি না। 

আমি: ঠিক আছে মা কষ্ট দেব না।

মা: ঠিক আছে । এখন তুই তনুর কাছে গিয়ে দেখ ওর ঘুম ভেঙে গেছে কিনা।

আমি: ঠিক আছে যাচ্ছি।

রুমের মধ্যে গিয়ে দেখি তনুর ঘুম ভেঙে গেছে। ও খাটের উপর বসে আছে।

আমি বললাম কি ব্যাপার তনু উঠে পড়লে কেন??

তনু: ঘুম ভেঙে গিয়েছে। আর ঘুম আসছে না। তাই উঠে পড়লাম।

আমি: তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে না তনু!!!

তনু: কেন ? না কোনো কষ্ট হচ্ছে না।

আমি: আজ তোমার বিয়ে টা আমার সাথে হল তাই!!!

তনু: আসলে আমি কোন দিন প্রেম করিনি তো তাই আমার সব ভালোবাসাটাই আমার বর এর জন্য।
আমার একটা অনুরোধ রাখবেন প্লিজ???

আমি: হ্যা বল কি করতে হবে।

তনু: আসলে আমি আপনাকে একটু ভালো করে চিনতে চাই, আপনি কি আমাকে একটু সময় দিবেন???

আমি : হ্যা ঠিক আছে। চলো ঘুমিয়ে পড়ি তাহলে।

তনু: হ্যা। আপনি খাটের ওই দিকে শুয়ে পড়ুন আর আমি খাটের এই দিকে শুয়ে পড়তিছি।

আমি: আচ্ছা ঠিক আছে ঘুমিয়ে পড় তাহলে???
Download Free png Cute couple PNG | HD Cute couple PNG Image Free ...

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০

বিয়ে😀😀😀👭👭👭

বিয়ে
.
.
টিভিতে জার্মানি ফ্রান্সের মধ্যে একটা দারুন খেলা দেখছি, এমন সময় মা  এসে বললো
- বাড়ীর  এতো কাজ আমার আর একা একা করা যাচ্ছে না। বাড়িতে আর একজন কেউ থাকলে খুব ভালো হত, কাজের দিক দিয়ে খুব সহযোগিতা পেতাম। আমারও বয়স হয়ে গেল। (মা)

আমিও কোয়েকদিন ধরে বিয়ে নিয়ে খুব স্বপ্ন দেখছি। মনে মনে স্বপ্নের জাল বুনছি।

আমি ভাবলাম এই তো সুযোগ। এই সুযোগে আমার বিয়ের কথাটা বলেই ফেলি। আমার তো অনেক বয়স হলো। এখন বিয়ে করার সময় হইছে। কিন্তু আব্বা - মা কথাটা কানে তুলে না। আমিও লজ্জায় বেশিকিছু বলতে পারি না,,

- বললাম বাড়িতে একজনকে আনলেই তো পারো। তোমাকে কাজের ব্যাপারে সাহায্য করবে। এতো কাজ কি একা করা যায় নাকি। (আমি)

- আমিও সেটাই ভাবছি যদি কাউকে বাড়িতে আনা যায় নাকি। দেখি তোর আব্বুর সাথে কথা বলে। (মা হেসে বলল)

মায়ের কথা শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেল। আমি স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম এই ভেবে  তাহলে আমার বিয়ে দিচ্ছে।

রাতের বেলা আব্বা মা গল্প করছে। আমি পাশের রুমে শুয়ে শুয়ে ওদের কথা গুলো শোনা যাচ্ছে।কারন আমাদের বাড়িতে গ্রামের মধ্যে তাই রাত্রে একেবারে নিস্তব্ধ থাকে। আমি একটু মোবাইল দেখছিলাম শুয়ে শুয়ে। যখন মোবাইল ত বন্ধ করে শুতে এলাম তখন আব্বা মা অলরেডি গল্প শুরু করে দিয়েছে।আমার মনে হল একটু লেট করে ফেলেছি মনে হয়। মাঝখান থেকে কথা গুলো শোনা শুরু করেছি।

- কাল তাহলে দেখতে যাচ্ছো ওদের ওখানে। (মা)

- হ্যা,, তুমিও গেলে ভাল হতো। নিজের চোখে দেখে নিতে। (আব্বা)

- নাহ,, তুমি দেখলেই হবে। দেখো যেনো পর্দাশীল হয়।
- আচ্ছা।

- আচার ব্যবহার ভাল করে লক্ষ্য করবে। দরকার পড়লে আশেপাশের মানুষজনকে জিজ্ঞাসা করবে কেমন মেয়ে।

- গ্রামের মেয়ে তো ভালই হবে মনে হচ্ছে।

- আমারও তাই মনে হয়। তারপরও আমাদের পরিবারে থাকবে,, মানানসই তো হতে হবে।
এইটুকু শুনেই আমি আমার রুমে  নাচতে শুরু করলাম। লুঙিটা পড়ে লুঙি ড্যান্স দিচ্ছি। বিয়ে করবো,, কত্ত মজা।

পরেরদিন রাতে আবার  আব্বা মায়ের কথা শুনছি
- কি গো মেয়ে কেমন দেখলে? ??(মা )

- অনেক ভাল। দেখতে শুনতে অনেক ভাল। আমার তো বেশ পছন্দ হয়েছে। (আব্বা)
- তাহলে কি একেই ফাইনাল নাকি আরও দু এক জায়গায় দেখবে।

- আমার কাছে তো একেই অনেক ভাল লাগছে। তুমি দেখলে তোমারও পছন্দ হবে।

- তাহলে ওর পরিবারের সাথে পাকা কথা বলে ফেলো। এসব কাজে দেরি করতে নেই।
- হ্যা আমিও তাই ভাবছি। ভাল মেয়ে হাতছাড়া করা যাবেনা ।

কালকের মতো আজও ঘরে  লুঙি ড্যান্স দিলাম। মনের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে গেল।
পরেরদিন আমি ঘরে বসে গান শুনছি।

“আজকে আমার বিয়ে হবে সাজ সাজ সব”
মা রুমে আসলো

- শোন তোকে একটা মেয়ে দেখে আসতে হবে। (মা)

লজ্জায় পড়ে গেলাম। আসলে আমি আব্বা মায়ের পছন্দের মেয়েকেই বিয়ে করতে চাইছিলাম। আমার বউ হলেই হলো। লজ্জা পেয়ে মাকে বললাম,,
- মা তোমাদের পছন্দই আমার পছন্দ।

মা কিছু না বলে চলে গেল। সেদিন মা ও ওই মেয়েকে দেখতে গেছিলো। মায়েরও পছন্দ হয়ে গেছে। দুই তিনদিন নাচতে নাচতে কাটিয়ে দিলাম। জীবনের প্রথম বিয়ে,, অন্যরকম অনুভুতি হচ্ছে। ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো ডানা বাঁধতে শুরু করেছে।
.
.
এক সপ্তাহ পর
খুব গরম পড়েছে। সেদিন আমার বাড়িতে কারেন্ট ছিল না। রুমের ভিতর ফ্লোরে আমি শুয়ে আছি। খুব গরম লাগছে তাই বিছানায় শুতে ইচ্ছা করে নি।

- ভাইজান উঠেন,, ঘর মুছবো,, ও ভাইজান উঠেন
কে একজন ডাক দিলো। আমি উঠলাম।
- এই মেয়ে তুমি কে? (আমি)

- আমি আপনাদের বাড়ির কাজের মেয়ে (মেয়েটি)
- কাজের মেয়ে মানে? আপনারে কে রাখছে।

- কেন - কাকু কাকিমা দুজন মিলেই রেখেছে।

আমাকে না বলে মা কাজের লোক রাখলো। চিৎকার করে মাকে ডাকলাম
- কি হল রে ,, এভাবে চিৎকার করছিস কেন? (মা)

- তুমি কাজের লোক রাখবে আমাকে বলো নি কেন? তোমাকে বলেছি না আমার পছন্দ ছাড়া কাজের লোক রাখবে না। (আমি)

আসলে আমার সহজে কাজের লোক পছন্দ হয় না। তাই আগেই আব্বা মাকে বলছি এবার কাজের লোক রাখার সময় যেনো আমাকে বলে রাখে। 

- তোকে তো বলেছিলাম। তুই তো বললি আমাদের পছন্দই তোর পছন্দ। (মা)

- কিইই,, আমি তো ভেবেছিলাম আমার বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে যেতে বলেছিলে। (আমি)
- তোর বিয়ের মেয়ে মানে? পাগল হইছিস?

- তুমি আব্বার সাথে কয়দিন ধরে আমার বিয়ে নিয়ে আলোচনা করছো না?

- কি আবল তাবল বকছিস। তোকে বিয়ে দিয়ে কি একটা মেয়ের জীবন নষ্ট করবো নাকি? আগে কিছু কর তারপর বিয়ে নিয়ে চিন্তা করবি।

এবার বুঝতে পারলাম। আব্বা মা কাজের মেয়ের কথা বলছিলো,, আমার বিয়ের না। কাজের মেয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি সে হাসছে। ঝাড়ি দিয়ে তাকে বের করে দিলাম। মনের দুঃখে গান গাইতে লাগলাম,,

“বাবা আমি কি আর বিয়ে করবো না
 বাবা আমি কি আর  বিয়ে করবো না"
Transparent Couple Emoji Png - Cute Love Images Animated, Png ...

আপনার সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ কিভাবে ঘটাবেন ??

  https://amzn.to/3KHLreQ একজন অভিভাবক হিসেবে সন্তানের উৎকর্ষতার দিকে আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হয়। আমরা সকলেই আমাদের সন্তানের মেধার বিকাশের ...