শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০

মামাতো বোন যখন বউ - শেষ পর্ব



মামাতো বোন যখন বউ
শেষ পর্ব

আমি: তাই নাকি???

তনু: হ্যা। 

আমি: তুমি তো আমার থেকেও দুষ্টু তাহলে।

তনু: আপনার থেকে একটু কম। ঠিক আছে এবার তাহলে ছাড়ুন। একটু রান্না ঘরে যাই।

এই বলে তনু শাড়ি ঠিক করতে করতে উঠে দাড়ালো। 
আমি আবার টেনে বুকে জড়িয়ে ধরলাম।

তনু: ছাড়তে চাইছে না বুঝি !!!!

আমি: হ্যা গো সোনা !!!

তনু আমাকে একটা কিস দিয়ে বলল - এবার ছাড়ো

আমি: ঠিক আছে।

একটু পরে তনুর বাড়ি থেকে লোকজন চলে এল। সবাই মিলে খুব হইচই করে খাওয়া দাওয়া করলাম।

তারপর বিকেলে তনুর বাড়ি যাবার জন্য রেডি হলাম। আমি আর তনু একটা গাড়িতে উঠে বসলাম।
আর বাকি রা অন্য গাড়িতে বসলো।

আমি তনু কে বললাম, তনু তোমাকে কিন্তু এই লাল শাড়ি টা তে কি সুন্দর দেখাচ্ছে।
তারপর আমি তনু কে একটা কিস চাইলাম। 

তনু: এখানে ??? না গো সোনা বাড়িতে গিয়ে দিই প্লিজ ।
 
আমি: ঠিক আছে তাহলে পাঁচ টা দিতে হবে।

তনু: মাথা নাড়লো।

কিছু সময় পর তনু বাচ্চাদের মত আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। আমি ওর কপালে একটা কিস খেলাম। ও জেগে উঠলো এবং একটা চোখ মেরে আবার ঘুমিয়ে পড়ল। কি ফাজিল মেয়ে রে বাবা!!!!

তনুর বাড়ি যেতে যেতে অনেক রাত্রি হয়ে গেল। সবার সাথে পরিচিত করে খাওয়া দাওয়া করে ওর রুমে গেলাম। গিয়ে দেখি তনু বিছানা ঠিক করছে। আমি পিছন থেকে গিয়ে ওকে জড়িয়ে ধরলাম।

তনু: আপনি কেন এমন বলুন তো ???

আমি: কি রকম ???

তনু: সারাদিন শুধু দুষ্টুমি।

আমি: আমি ছাড়া তোমার সাথে কে দুষ্টুমি করবে বল???
তনু: আমার সবকিছু তো তোমার। একটু সবুর করো।

আমি: আর কত সবুর করবো। 
তনু: মনটা মানছে না বুঝি সোনা???

আমি: চোখের সামনে মিষ্টি কিন্তু খেতে পারছি না।
তনু: এত মিষ্টি খেলে ডিয়াবেটিকস হয়ে যাবে তো।

আমি: তোমার ঐ মিষ্টি তে কোন চিনি নেই। ডাইবেটিকস হবে না।

তনু: আপনি খুব দুষ্টু। 

আমি: এই তুমি আমাকে সবসময় আপনি আপনি করছেন কেন?

তনু: তাহলে কি বলবো।
আমি: তুমি করে বল। আপনি বললে কেমন পর পর লাগে।

তনু: ও মা তাই বুঝি !!!!

আমি: এখন আমি তনু কে জড়িয়ে ধরে আছি। ও বলল-

তনু: ছাড়ো এবার ঘুমাতে হবে।

আমি: আজ সারারাত ঘুম হবে না। আজ আমরা রাত জেগে ইতিহাস করব।

তনু: যাহ !! আমার বুঝি লজ্জা লাগে না।

আমি: লজ্জা লাগলে হবে না। আচ্ছা তনু, আমাকে স্বামী হিসেবে পেয়ে তুমি খুশি হয়েছো তো।

তনু: সব কথা মুখ ফুটে বলতে নেই সাহিল, কিছু কথা বুঝে নিতে হয়।

আমি: তাই বুঝি!!!

তনু: হ্যা গো সোনা। আচ্ছা ঠিক আছে তুমি শুয়ে থাকো আমি ৫ মিনিট পরে আসছি।

আমি: কোথায় যাবে তনু ???
তনু: একটু বাথরুম থেকে আসছি।

আমি: ঠিক আছে যাও। 

আমি বিছানায় শুয়ে আছি প্রায় ৫ মিনিট পরে তনু বাথরুম থেকে এসে আমার বুকের উপর মাথা রেখে শুয়ে পড়লো।

আমি: কি হয়েছে তনু??? কিছু বলবে???

তনু: জানো, বলতে আমার খুব লজ্জা করছে।
আমি: কি কথা যেটা আমাকে বলতে লজ্জা করছে ??? বলো এবার।

তনু: আমার লজ্জা লাগছে।
আমি: ঠিক আছে বলতে হবে না ।

তনু: আচ্ছা বলি তাহলে !!! আমার না মা ডাক শুনতে খুব ইচ্ছে করছে।

আমি: তাই ??
তনু: হ্যা।

আমি: তুমি যে কাল বললে এখন তাড়াতাড়ি বেবি নিবে না।

তনু: এখন আমার খুব ইচ্ছে করছে। তুমি আমার ইচ্ছে পূরণ করবে ।

আমি: আচ্ছা ঠিক আছে বাবা। এই বলে আমি তনু কে জড়িয়ে ধরলাম। তনু লজ্জায় লাল হয়ে গেল।

তনু: আগে রুমে লাইট বন্ধ করে আসো।

আমি: ঠিক আছে বলে লাইট বন্ধ করতে গেলাম। তনুর ইচ্ছে পূরণ করতে হবে তো??? আপনারা কি ভাবছেন 😀😀😀

আমাদের এই গল্প টি ভালো লাগলে আমাদের পেজ এবং ব্লগ টিকে লাইক ও ফলো করে রাখুন। তাহলে আপনি পরবর্তী সমস্ত লেখা খুব দ্রুত পেয়ে যাবেন।

Download Cupid Love Wallpaper by Sixty_Days - 71 - Free on ZEDGE ...

মামাতো বোন যখন বউ - দ্বিতীয় পর্ব

মামাতো বোন যখন বউ

দ্বিতীয় পর্ব

মাঝরাতে হটাৎ ঘুম ভেঙে গেল। দেখি তনু খাটের এককোনে বসে কাঁদছে।

আমি: তুমি কাঁদছ কেন??

তনু: মায়ের কথা খুব মনে পড়ছে।

আমি: কেঁদো না আর। সকালে তো তোমার বাবা মা আসবেন। এখন তুমি ঘুমিয়ে পড়।

এই বলে আমি তনু কে আমার বুকে জড়িয়ে ঘুমিয়ে যেতে বললাম। ও আমার বুকে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। আমি ওর মাথা এবং চুলে হাত বুলিয়ে দিতে লাগলাম। এইভাবে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম বুঝতেই পারিনি।

সকাল হয়ে গেল বুঝতেই পারিনি। ঘুম থেকে উঠে দেখি তনু আমার বুকে বাচ্চাদের মত জড়িয়ে ঘুমিয়ে আছে। 

আমি: good morning

তনু: good morning

আমি: ঘুম থেকে উঠবে না। সকাল হয়ে গেল।

তনু: কি করে ঘুম থেকে উঠবে। তুমি এমন ভাবে জাপটে ধরে রেখোছ আমায়।

আমি: ও সরি!!!

তারপর তনু বিছানা থেকে নেমে শারী ঠিক করতে করতে বাথরুম এর দিকে চলে গেল। আমি আবার ঘুমিয়ে পড়লাম।

একটু সময় পরে তনু গোসল করে রুমে এসে ডাক দিল। আমি ঘুম থেকে উঠে তনুকে  অসম্ভব সুন্দরী দেখাচ্ছে। ঠিক পরীর মতো দেখতে লাগছিল। একটি সুন্দর লাল রঙের শাড়ি তে অপরূপ দেখাচ্ছিল। আমি নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না। হাত ধরে একটানে নিজের দিকে টেনে নিলাম।

তনু: কি করছেন??

আমি: সুন্দরী বৌকে আদর করছি।

তনু: আমার বুঝি লজ্জা লাগে না।

আমি: তাই বুঝি।

তনু: হ্যা।

আমি: তনু কে বললাম "একটা সুন্দর করে ইয়ে দাও তো"
তনু: ইয়ে টা কি?

আমি: বুঝতে পারছো না।
তনু: না।

আমি: ঠিক আছে আমিই তাহলে তোমাকে বুঝিয়ে দিই ইয়ে টা কি। এই বলে একটা উম্মা দিলাম।

তনু: এটা কি হল। ইয়ে টা তোমাকে বুঝিয়ে দিলাম। তুমি খুব দুষ্টু।

আমি: হা হা হা হা ।

তনু: ঠিক আছে আর হাসতে হবে না। এবার উঠে পড়েন।
আমি: কিভাবে উঠবো??? তুমি ময়দার বস্তা যে আমার উপর শুয়ে আছো।

তনু: কি আমি ময়দার বস্তা???

আমি: হ্যা।

তনু: তবে রে !!! এই বলে আমার বুকের উপর কিল ঘুসি মারতে লাগলো।

আমি: কি করছো। এইভাবে মারলে যে মারা যাবো।
আর কিছু বলতে না দিয়ে তনু তার ঠোঁট টা আমার ঠোঁটের মধ্যে ঢুকিয়ে দিল।

কিছু সময় পরে আমাকে বলল আমি আপনার আগে মারা যাবো। আর কখনও এই ধরনের কথা বলবেন না।
আমিও আর কথা বাড়ালাম না। দুই ঠোঁট এক জাইগায় করে দিলাম। এইভাবে কিছু ক্ষন চলল।

তনু: ঠিক আছে এবার উঠে পড়ুন।

আমি: হ্যা।

এবার আমি তনু কে ছেড়ে দিলাম। তারপর আমিও ফ্রেশ হবার জন্য বাথরুমে গেলাম। ফ্রেশ হয়ে এসে রুমে নাস্তা খেলাম।

তারপর তনু এসে আমার কোলে এসে বাচ্চাদের মত বদমাসি করতে লাগলো।

আমি তনু কে বললাম কি গো এত খুশি দেখাচ্ছে কেন?

তনু: আজ আমি দারুন খুশি।

আমি: বাবা মা আসছেন বলে ?? তাই না???
তনু: হ্যা।

আমি: আমাকে একটা দাও না।
তনু: কি দিব ???

আমি: একটু আদর দাও।
তনু: আপনি খুব দুষ্টু। সবসময় দুষ্টুমি করেন। 

আমি: তাই নাকি??
তনু: হ্যাঁ।
আমি: একটু আদর দাও না।

তনু: না না এখন হবে না।
আমি: দেখছি কেমন করে হবে না।

এইবলে তনু কে কোলে করে নিয়ে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। তারপর উপরে শুয়ে বললাম একটু আদর দাও না বাবু ???

তনু: আমি কি ছোট যে আমাকে বাবু বলছেন।

আমি: হ্যা তাই তো।

ঠিক আছে এখন একটু আদর করো।
তনু: না এখন নয়। রাতে দিব।

আমি জোর করে ওর ঠোঁটে আমার ঠোঁট মিলিয়ে দিলাম। এইভাবে প্রায় ৫ মিনিট পরে ওকে ছাড়লাম। মন খারাপ করে তনুর দিকে তাকিয়ে রইলাম।

তনু: কি হল আপনার ??? এমন ভাবে তাকিয়ে আছেন।
আমি: তনু তুমি আমাকে আদর করতে পারো না। আমিই তোমাকে আদর করি।

তনু: কি আমি তোমাকে আদর করতে পারি না। আমি তোমাকে আদর করলে তুমি সহ্য করতে পারবে তো।

আমি: হ্যা - আমি সবসময় প্রস্তুত তোমার আদর পেতে।

তনু: ঠিক আছে বলেই আমার উপরে উঠে পড়লো এবং আমার মুখে মুখ ঢুকিয়ে অনেক ক্ষন ধরে কিস খেতে লাগল।

প্রায় ৭ মিনিট ধরে একে অপরকে চুমু খেতে লাগলাম। তারপর আমাকে তনু ছাড়লো। তখন দুজনেই হাঁপাচ্ছি এবং তনু বলল-

তনু: আমি তোমাকে হারিয়ে দিয়েছি। হা হা হা ।
আমি: কত সময় ???

তনু: প্রায় ৭ মিনিট। আপনার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছি।

চলবে.....

40,000 Free Love Pictures to Download [HD] - Pixabay

শনিবার, ২৫ জুলাই, ২০২০

মামাতো বোন যখন বউ ♥️♥️♥️♥️♥️

    https://amzn.to/3vGR1sr   

মামাতো বোন যখন বউ ♥️♥️♥️♥️♥️

প্রথম পর্ব

আজ প্রায় চার বছর পর মামা বাড়ি যাচ্ছি। আমার মামাতো বোনের বিয়ে। আমার বাবা কাজের জন্য যেতে পারছে না। সেইজন্য আমি আর মা মামা বাড়ি যাওয়ার জন্য বেড়িয়ে পড়লাম। রাস্তায় এত জ্যাম ছিল যে মামা বাড়ি যেতে যেতে বিকেল হয়ে গেল।

আমার মায়ের দুই ভাই আর এক বোন। আমার মা সবার থেকে বড়। আমার বড় মামার দুই মেয়ে। একজনের নাম তনু এবং অন্য জনের নাম সানিয়া। আমার খুব মন খারাপ কারন আমি তনুকে প্রচুর ভালোবাসি।

সেই চার বছর আগে তনু কে দেখেছিলাম তখন তনু খুব সুন্দর দেখতে ছিল। এখন কি তনু আমাকে মনে রেখেছে জানি না। এখন সে কেমন দেখতে হয়েছে। এই সব ভাবতে ভাবতে মামা বাড়ি চলে এলাম। 

মামী : আপনারা কেমন আছেন। এত দেরি হয়ে গেল কেন?

মা: ভালো আছি।তুমি কেমন আছো। এই একটু জ্যাম ছিল তাই দেরি হয়ে গেল।

মামী: আসুন, ভিতরে চলে আসুন।

আমি আর মা সোফায় বসে আছি। এমন সময় একটি সুন্দরী মেয়ে টিফিন এর প্লেট নিয়ে এলো। মামী বলল এটাই হল তনু। আমি অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম । কি সুন্দর দেখতে তনু কে।

সারাদিন গাড়ি তে আসতে আসতে আমি খুব ক্লান্ত হয়ে গেছলাম। মামী কে বললাম আমাকে রেস্ট নিতে হবে, খুব ঘুম পাচ্ছে। তারপর মামা এল । মামার সাথে কথা বলে মামী বলল তনু কে বলল, তনু হৃদয় কে তোর রুমে নিয়ে যা তো। ও একটু ঘুমাবে বলছে।

তনু: ঠিক আছে মা।

তনু আমাকে বলল আসুন।

আমি আর তনু ওর রুমে গেলাম। ওর রুমের মধ্যে এত সুন্দর গুছানো দেখে আমি তনু কে জিজ্ঞেস করলাম -

আমি: এত সুন্দর ঘর??

তনু: ধন্যবাদ।

আমি : সামনেই তোমার বিয়ে কিন্তু তোমাকে দেখে একেবারেই চিন্তিত লাগছে না। বেশ খোশ মেজাজে আছো।

তনু : কি বিষয় নিয়ে চিন্তা করবো। বাবা মা যেটা দেখে আমার বিয়ে ঠিক করেছেন সেটা অবশ্যই ভালো হবে। তারা যেটা করবেন আমার ভালোর জন্যই করবেন।
আমি : হা ঠিক। তুমি কাউকে ভালোবাসো না।

তনু: না । এসব আমার পছন্দ নয়। আপনি তাহলে এখন ঘুমিয়ে পড়ুন।পরে কথা হবে।

আমি : আচ্ছা ঠিক আছে।

এই বলে আমি ঘুমিয়ে পড়লাম। এই ভাবে বেশ কোয়েক দিন কেটে গেল।

দেখতে দেখতে তনুর বিয়ের দিন চলে এলো। সবাই খুব আনন্দ, হইচই করছে। আমার খুব কষ্ট লাগছিল।
আমি একটু দূরে ফাঁকে একটা ঝিলের ধারে বসে সিগারেট খাচ্ছি। এমন সময় আমার মোবাইলে রিং বেজে উঠলো।

আমি মোবাইল এ কল রিসিভ করতেই মায়ের গলা শুনতে পেলাম।

মা : তুই কোথায় এখন। তোকে এখানে দেখতে পাচ্ছি না।
আমি: কাছাকাছি আছি মা । কেন কি হয়েছে??

মা: তাড়াতাড়ি বাড়িতে চলে আয়। দরকার আছে। মোবাইল টা রেখে দিল।

আমি মনে মনে চিন্তা করলাম কি হল আবার?? 
মা এই ভাবে তাড়াতাড়ি ডাকলো কেন??

এই ভাবতে ভাবতে মামা বাড়ি চলে এলাম। সবাই দেখি খুব চুপচাপ হয়ে আছে।

মা: চল ! ওই রুমে চল । কথা আছে। 

মায়ের সাথে রুমে গেলাম। মা বলল এই পোশাক গুলো পড়ে নে।
আমি বললাম মা এইগুলো তো বরের পোশাক। আমি পরে নিব মানে??

মা বলল যেই ছেলেটির সাথে তনুর বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সেই ছেলে টি অন্য একটি মেয়ে কে নিয়ে পালিয়ে গেছে। তুই প্লিজ তনুকে বিয়ে করে নে বাবা!!!

আমি: এইভাবে কি বিয়ে করা যায় মা !!!

মা: হ্যা করে নে বাবা !!!

আমি : তাছাড়া আমি বিয়ে করতে রাজি হলেও তনু কি রাজি হবে মা ??

মা : সেটা নিয়ে তোকে চিন্তা করতে হবে না। সেটা আমরা তনুর সাথে কথা বলে নিয়েছি। তুই একটু তাড়াতাড়ি বিয়ের পোশাক টা পড়ে বেরিয়ে আয়।

আমি তো তনু রাজি আছে শুনে বেজাই খুশি হলাম। তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে বেরিয়ে এলাম।

আজকে আমার সাথে তনুর বিয়ে টা হয়ে গেল।

তনু কে নিয়ে নিজের বাড়ি যাবো গাড়িতে বসে আছি । কেউ কারোর সাথে কথা বলল না। দুজনেই চুপচাপ বসে থাকলাম। দেখলাম তনু একবারের জন্যও কান্নাকাটি করলো না। সেই গাড়িতে আমি আর তনু ছাড়া কেউ ছিল না। এমন সময় আমি তনুর হাতের উপর হাত রাখলাম। দেখছি তনু কিছুই বলছে না । কিছু সময় পরে তনু কাঁদতে লাগলো।

আমি তনুর মাথা টা আমার কাঁধে রেখে দিলাম। এইভাবে গাড়িতে আসতে আসতে দেখি তনু আমার কাঁধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছে। এইদিকে বাড়িতে পৌঁছে গেছি। তাকে কি ডাকবো- ভাবছি সেই সময় মা বলল -

তনু কে তুলিস না। 

আমি : ওকে তাহলে বাড়িতে কিভাবে নিয়ে যাবো??

মা: ওকে কোলে করে নিয়ে যা।

আমি : আচ্ছা ঠিক আছে।

কোলে করে নিয়ে গাড়ি থেকে নামিয়ে ওকে আমার রুমের বিছানাই শুইয়ে দিলাম। এমন সময় মা আমাকে ডাকলেন। আমি মায়ের রুমে গেলাম।

আমি: হা মা বল ডাকলে না।

মা: দেখ বাবা তোর কপালে যা ছিল সেটাই হল তুই কিন্তু তনু কে কষ্ট দিবি না। 

আমি: ঠিক আছে মা কষ্ট দেব না।

মা: ঠিক আছে । এখন তুই তনুর কাছে গিয়ে দেখ ওর ঘুম ভেঙে গেছে কিনা।

আমি: ঠিক আছে যাচ্ছি।

রুমের মধ্যে গিয়ে দেখি তনুর ঘুম ভেঙে গেছে। ও খাটের উপর বসে আছে।

আমি বললাম কি ব্যাপার তনু উঠে পড়লে কেন??

তনু: ঘুম ভেঙে গিয়েছে। আর ঘুম আসছে না। তাই উঠে পড়লাম।

আমি: তোমার খুব কষ্ট হচ্ছে না তনু!!!

তনু: কেন ? না কোনো কষ্ট হচ্ছে না।

আমি: আজ তোমার বিয়ে টা আমার সাথে হল তাই!!!

তনু: আসলে আমি কোন দিন প্রেম করিনি তো তাই আমার সব ভালোবাসাটাই আমার বর এর জন্য।
আমার একটা অনুরোধ রাখবেন প্লিজ???

আমি: হ্যা বল কি করতে হবে।

তনু: আসলে আমি আপনাকে একটু ভালো করে চিনতে চাই, আপনি কি আমাকে একটু সময় দিবেন???

আমি : হ্যা ঠিক আছে। চলো ঘুমিয়ে পড়ি তাহলে।

তনু: হ্যা। আপনি খাটের ওই দিকে শুয়ে পড়ুন আর আমি খাটের এই দিকে শুয়ে পড়তিছি।

আমি: আচ্ছা ঠিক আছে ঘুমিয়ে পড় তাহলে???
Download Free png Cute couple PNG | HD Cute couple PNG Image Free ...

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০

বিয়ে😀😀😀👭👭👭

বিয়ে
.
.
টিভিতে জার্মানি ফ্রান্সের মধ্যে একটা দারুন খেলা দেখছি, এমন সময় মা  এসে বললো
- বাড়ীর  এতো কাজ আমার আর একা একা করা যাচ্ছে না। বাড়িতে আর একজন কেউ থাকলে খুব ভালো হত, কাজের দিক দিয়ে খুব সহযোগিতা পেতাম। আমারও বয়স হয়ে গেল। (মা)

আমিও কোয়েকদিন ধরে বিয়ে নিয়ে খুব স্বপ্ন দেখছি। মনে মনে স্বপ্নের জাল বুনছি।

আমি ভাবলাম এই তো সুযোগ। এই সুযোগে আমার বিয়ের কথাটা বলেই ফেলি। আমার তো অনেক বয়স হলো। এখন বিয়ে করার সময় হইছে। কিন্তু আব্বা - মা কথাটা কানে তুলে না। আমিও লজ্জায় বেশিকিছু বলতে পারি না,,

- বললাম বাড়িতে একজনকে আনলেই তো পারো। তোমাকে কাজের ব্যাপারে সাহায্য করবে। এতো কাজ কি একা করা যায় নাকি। (আমি)

- আমিও সেটাই ভাবছি যদি কাউকে বাড়িতে আনা যায় নাকি। দেখি তোর আব্বুর সাথে কথা বলে। (মা হেসে বলল)

মায়ের কথা শুনে মনটা আনন্দে ভরে গেল। আমি স্বপ্ন দেখতে শুরু করলাম এই ভেবে  তাহলে আমার বিয়ে দিচ্ছে।

রাতের বেলা আব্বা মা গল্প করছে। আমি পাশের রুমে শুয়ে শুয়ে ওদের কথা গুলো শোনা যাচ্ছে।কারন আমাদের বাড়িতে গ্রামের মধ্যে তাই রাত্রে একেবারে নিস্তব্ধ থাকে। আমি একটু মোবাইল দেখছিলাম শুয়ে শুয়ে। যখন মোবাইল ত বন্ধ করে শুতে এলাম তখন আব্বা মা অলরেডি গল্প শুরু করে দিয়েছে।আমার মনে হল একটু লেট করে ফেলেছি মনে হয়। মাঝখান থেকে কথা গুলো শোনা শুরু করেছি।

- কাল তাহলে দেখতে যাচ্ছো ওদের ওখানে। (মা)

- হ্যা,, তুমিও গেলে ভাল হতো। নিজের চোখে দেখে নিতে। (আব্বা)

- নাহ,, তুমি দেখলেই হবে। দেখো যেনো পর্দাশীল হয়।
- আচ্ছা।

- আচার ব্যবহার ভাল করে লক্ষ্য করবে। দরকার পড়লে আশেপাশের মানুষজনকে জিজ্ঞাসা করবে কেমন মেয়ে।

- গ্রামের মেয়ে তো ভালই হবে মনে হচ্ছে।

- আমারও তাই মনে হয়। তারপরও আমাদের পরিবারে থাকবে,, মানানসই তো হতে হবে।
এইটুকু শুনেই আমি আমার রুমে  নাচতে শুরু করলাম। লুঙিটা পড়ে লুঙি ড্যান্স দিচ্ছি। বিয়ে করবো,, কত্ত মজা।

পরেরদিন রাতে আবার  আব্বা মায়ের কথা শুনছি
- কি গো মেয়ে কেমন দেখলে? ??(মা )

- অনেক ভাল। দেখতে শুনতে অনেক ভাল। আমার তো বেশ পছন্দ হয়েছে। (আব্বা)
- তাহলে কি একেই ফাইনাল নাকি আরও দু এক জায়গায় দেখবে।

- আমার কাছে তো একেই অনেক ভাল লাগছে। তুমি দেখলে তোমারও পছন্দ হবে।

- তাহলে ওর পরিবারের সাথে পাকা কথা বলে ফেলো। এসব কাজে দেরি করতে নেই।
- হ্যা আমিও তাই ভাবছি। ভাল মেয়ে হাতছাড়া করা যাবেনা ।

কালকের মতো আজও ঘরে  লুঙি ড্যান্স দিলাম। মনের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে গেল।
পরেরদিন আমি ঘরে বসে গান শুনছি।

“আজকে আমার বিয়ে হবে সাজ সাজ সব”
মা রুমে আসলো

- শোন তোকে একটা মেয়ে দেখে আসতে হবে। (মা)

লজ্জায় পড়ে গেলাম। আসলে আমি আব্বা মায়ের পছন্দের মেয়েকেই বিয়ে করতে চাইছিলাম। আমার বউ হলেই হলো। লজ্জা পেয়ে মাকে বললাম,,
- মা তোমাদের পছন্দই আমার পছন্দ।

মা কিছু না বলে চলে গেল। সেদিন মা ও ওই মেয়েকে দেখতে গেছিলো। মায়েরও পছন্দ হয়ে গেছে। দুই তিনদিন নাচতে নাচতে কাটিয়ে দিলাম। জীবনের প্রথম বিয়ে,, অন্যরকম অনুভুতি হচ্ছে। ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো ডানা বাঁধতে শুরু করেছে।
.
.
এক সপ্তাহ পর
খুব গরম পড়েছে। সেদিন আমার বাড়িতে কারেন্ট ছিল না। রুমের ভিতর ফ্লোরে আমি শুয়ে আছি। খুব গরম লাগছে তাই বিছানায় শুতে ইচ্ছা করে নি।

- ভাইজান উঠেন,, ঘর মুছবো,, ও ভাইজান উঠেন
কে একজন ডাক দিলো। আমি উঠলাম।
- এই মেয়ে তুমি কে? (আমি)

- আমি আপনাদের বাড়ির কাজের মেয়ে (মেয়েটি)
- কাজের মেয়ে মানে? আপনারে কে রাখছে।

- কেন - কাকু কাকিমা দুজন মিলেই রেখেছে।

আমাকে না বলে মা কাজের লোক রাখলো। চিৎকার করে মাকে ডাকলাম
- কি হল রে ,, এভাবে চিৎকার করছিস কেন? (মা)

- তুমি কাজের লোক রাখবে আমাকে বলো নি কেন? তোমাকে বলেছি না আমার পছন্দ ছাড়া কাজের লোক রাখবে না। (আমি)

আসলে আমার সহজে কাজের লোক পছন্দ হয় না। তাই আগেই আব্বা মাকে বলছি এবার কাজের লোক রাখার সময় যেনো আমাকে বলে রাখে। 

- তোকে তো বলেছিলাম। তুই তো বললি আমাদের পছন্দই তোর পছন্দ। (মা)

- কিইই,, আমি তো ভেবেছিলাম আমার বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে যেতে বলেছিলে। (আমি)
- তোর বিয়ের মেয়ে মানে? পাগল হইছিস?

- তুমি আব্বার সাথে কয়দিন ধরে আমার বিয়ে নিয়ে আলোচনা করছো না?

- কি আবল তাবল বকছিস। তোকে বিয়ে দিয়ে কি একটা মেয়ের জীবন নষ্ট করবো নাকি? আগে কিছু কর তারপর বিয়ে নিয়ে চিন্তা করবি।

এবার বুঝতে পারলাম। আব্বা মা কাজের মেয়ের কথা বলছিলো,, আমার বিয়ের না। কাজের মেয়ের দিকে তাকিয়ে দেখি সে হাসছে। ঝাড়ি দিয়ে তাকে বের করে দিলাম। মনের দুঃখে গান গাইতে লাগলাম,,

“বাবা আমি কি আর বিয়ে করবো না
 বাবা আমি কি আর  বিয়ে করবো না"
Transparent Couple Emoji Png - Cute Love Images Animated, Png ...

বুধবার, ২২ জুলাই, ২০২০

ব্রেকআপের পর হঠ্যাৎ দেখা..!!🙂😓

ব্রেকআপের পর হঠ্যাৎ দেখা..!!🙂😓


আজ থেকে প্রায় তিন চার বছর আগের কথা- একটি মেয়েকে একটা ছেলের খুব ভালো লাগতো। মেয়েটিও ছেলেটিকে খুব ভালোবাসতো। এইভাবে কয়েক বছর তাদের প্রেম নিবেদন চলল। একে অপরকে ছেড়ে কোনদিন যাবে না এই রকম অনেক প্রতিশ্রুতি তাদের মধ্যে ছিল। কিন্তু বাস্তব চিত্র টা ছিল অন্য রকম। জীবনের পথ দিয়ে অনেক জল গড়িয়ে গেছে।এখন আর ছেলে মেয়ে টির মধ্যে কোন সম্পর্ক নেই। তারা একে অপরের থেকে অনেক দূরে চলে গেছে। সেখান থেকে ফিরে আসার মধ্যে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। জীবনে চলার পথে কোনো একদিন...

মেয়ে: চিনতে পেরেছো আমাকে,
ছেলে: তোমাকে চিনতে পারছি।

মেয়ে: অনেক দিন পর দেখা তাই না আমাদের মধ্যে,
ছেলে: হা, প্রায়  ৩  থেকে ৪বছর  পরে হবে....

মেয়ে: কেমন আছো এখন?? কি করছো এখন??? 
ছেলে: ভালোই আছি । এই পড়াশুনা শেষ করে একটা কোম্পানি তে কাজ করছি। তুমি কেমন আছো,
মেয়ে: ভালোই আছি। সময় চলে যাচ্ছে 

ছেলে: আজকে হঠ্যাৎ এই রাস্তায় তুমি, তোমার তো এই রাস্তাতে আসার কথা নয়। তোমার তো এই রাস্তা ভুলে যাওয়া উচিত। 
মেয়ে: এমনি এই রাস্তা ধরে যাচ্ছিলাম। সামনেই আমার পরিচিত একজনের বাড়ি। 
ছেলে: ও,আচ্ছা... ভালই তাহলে। তোমাকে আর আগের মত চঞ্চল দেখাচ্ছে না। কি ব্যাপার???

কিছুক্ষন নিরবতা তার পর..😐

মেয়ে: তোমার মনে আছে প্রতি বিকেলে যখন আমরা হোস্টেল এ থাকতাম তখন এই রাস্তায় হতে হাত ধরে কত হেঁটেছি, কত কিছু করেছি এই রাস্তার পাশে। অনেক ভালো সময় কাটিয়েছি এই রাস্তার উপর।
ছেলে: কিছু কিছু স্মৃতি  কখনো ভোলা যায় না, জীবনের পথ এগিয়ে গেলেও ভালো লাগার স্মৃতি মনে থেকেই যায়।

মেয়ে: বিয়ে করলে কাকে?? কে সেই ভাগ্যবান???
ছেলে: বিয়েটা এ জন্মে আর করবো না, "বিয়ে" নামক জিনিসটার প্রতি ঘৃণা জন্মে গিয়েছে। 
মেয়ে: কেনো??? এখনো ভালোবাসো আমাকে?
ছেলে: জানিনা  তবে,

মেয়ে: তবে কী,
ছেলে: এখন কারও জন্য কষ্ট পাইনা, কারো কলের অপেক্ষায় রাত জেগে অপেক্ষা করি না....

মেয়ে: বাবা খুব অভিমান দেখছি, দেখছি খুব রেগে আছো আমার উপর ???
ছেলে: রাগ বা অভিমান সবার ওপর করা যায়না,

যার ওপর করতাম সে তো চলে গেছে অভিমান কার উপর করবো... অভিমান করেই বা কি হবে, তাকে তো আর ফিরে পাবো না 

মেয়ে: এখনো রাগ করে আছো আমার উপর?? 
ছেলে: রাগ করার অধিকার নেই আমার তোমার প্রতি। রাগটা তার উপর করা যায় যার উপর অধিকার রয়েছে।

এই কথা টা বলে ছেলেটা  পকেট থেকে সিগারেট বের করে  ধরাই, আর মনের সুখে টানতে লাগলো।
মেয়ে: সিগারেট খাও কেনো, তুমি তো আগে সিগারেট খেতে না । তুমি সিগারেট খাওয়া শুরু করলে কেন???

ছেলে: সিগারেটের ধোঁয়া  যদি আমার কষ্ট গুলোকে দূর করে  থাকে,
তাহলে কেনো তাকে আপন করবো না..

মেয়ে: কবিতা লেখো এখনো,
ছেলে: বিষন্নতায় ছন্দ হারিয়ে গেছে, মনের মধ্যে আর ছন্দ আসে না।
মেয়ে: আর গল্প,

ছেলে: যার জন্য গল্প লিখতে ভালো লাগতো জীবন থেকে সেই তো হারিয়ে গেছে,
আর লিখে কী করবো.. আর কেউ বা শুনবে সেই ভালোবাসার কাহিনী।

মেয়ে: নতুন কাওকে খুঁজে  নিয়ে গল্প লেখো তার জন্য,
ছেলে: কেউ তো পুরাতন হয়নি, কেউ তো মন থেকে হারিয়ে যাইনি। নতুন খুঁজতে হবে কেন...
মেয়ে: মানে,

ছেলে: তাকে তো এখনো ভুলতে পারিনি তার স্মৃতি  এখনো মনের মধ্যে গেঁথে আছে, নতুন করে আর ভাবতে পারছি না।
মেয়ে: ফিরে আসলে আপন করে নেবে, তুমি আমাকে আগের মতই কাছে টেনে নিবে। আমি কি আগের মতই তোমায় কাছে ফিরে পাবো???

ছেলে: নতুন কোনো গল্পের চরিত্র বর্তমানে নেই মনের মধ্যে.. আর পুরনো জিনিস নিয়ে ভাবতে চাইনা।

আর এই সব কথা গুলো বলতে বলতে  কথার মাঝে একটা ভারী দীর্ঘশ্বাস পড়ল।
মেয়ে: আমি তোমাকে  এখনো,

ছেলে : থামিয়ে দিয়ে, ঠিক আছে।
ছেলে: শুনতে চাইনা, দেখতে চাই না  নতুন কোনো স্বপ্ন...

মেয়ে: আবার কবে দেখা হবে আমাদের মধ্যে,
ছেলে: ভাগ্য যখন চাইবে,
মেয়ে: আচ্ছা ভালো থেকো.. আজ তাহলে চললাম।

ছেলেটা পিছন দিকে ঘুরে হাটতে শুরু করে দিল,
কারন ছেলেটা অনেক কষ্টে মেয়েটাকে ভুলেছে, চাইনা নতুন করে আবার কষ্ট  পেতে.. আবার পুরানো দুঃখ কে জাগিয়ে তুলতে মনের মধ্যে।

মেয়েটা ছেলেটার যাওয়ার দিকে এক পলকে তাকিয়ে থাকে.. এইভেবে

যদি ছেলেটা একটিবার পেছনে ফিরে তাকায়,
কিন্তু  ছেলেটা আর পিছন ফিরে তাকাইনি....

কারন সে তার অশ্রুসিক্ত চোখে মেয়েটাকে দেখতে চাইনি.. তাহলে আবার পুরানো স্মৃতি তাজা হয়ে যাবে।
সে নিজ খেয়ালে হেঁটে যেতে থাকে তার গন্ত্যবের দিকে।
হেঁটে যেতে যেতে ছেলেটি মেয়েটির কখন চোখের আড়াল হয়ে যায়..

সে বুঝতেই পারে না  অজান্তেই মেয়েটার চোখ বেয়ে দু,ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ে....!!!
30 Cute Love Pictures To Download

সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০

শাহরুখ খানের মেয়ের যে ছবি গুলো আপনি আগে দেখেননি

Latest photos of Shah Rukh Khan's daughter Suhana Khan are going ...

সুহানা খান হলেন বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা শাহরুখ খানের মেয়ে।

Alluring and how! Suhana Khan is smiling her way into our hearts ...

তিনি শাহরুখ এবং গৌরী খানের দ্বিতীয় সন্তান।

SRK's daughter Suhana Khan makes Instagram account public

কিছুটা তার বাবার মতো সুহানাও ইন্টারনেটে চাঞ্চল্যকর।

Lil Abram's Cutest Note For Suhana Khan's Birthday! - Little ...

তিনি মুম্বইয়ের ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে তাঁর স্কুল শেষ করেছেন।

Suhana Khan: New photos of Shah Rukh Khan's daughter

সুহানা খান 5 ফুট 2 ইঞ্চি লম্বা এবং ওজন প্রায় 42 কেজি।

Hot Photo shoot Of Shahrukh khan's Daughter Suhana khan for ...

তিনি রূপালী পর্দায় সালমান খান, শাহরুখ খান, শহিদ কাপুর, এবং ফারহান আক্তার দেখতে পছন্দ করেন।

Here's what Shah Rukh Khan has to say about daughter Suhana's ...

তার প্রিয় অভিনেত্রীর তালিকায় রয়েছে প্রিয়ঙ্কা চোপড়া, দীপিকা পাডুকোন, আলিয়া ভাট্ট, শ্রদ্ধা কাপুর এবং জ্যাকুলিন ফার্নান্দেজ।

Vogue India photographer Errikos Andreao speaks up on backlash ...

তিনি ইংলিশ গায়ক এবং লেখক জায়েন মালেকের এক বিশাল অনুরাগী।

Gauri Khan is all set for daughter Suhana Khan's birthday, shares ...

তিনি নাচের পপস স্টাইল পছন্দ করেন এবং তিনি খ্যাতিমান কোরিওগ্রাফার শামাক দাওয়ার, নৃত্য একাডেমির অংশ হয়েছিলেন।


Suhana Khan Movie Actress, A Rising Star Of Bollywood

তার বড় ভাই, আরিয়ান খান ও এক ছোট ভাই আব্রাম খান রয়েছে।

বাংলাদেশের যে সুন্দর জায়গা গুলি আপনি আগে দেখেন নাই...

Sundarbans Mangrove Forest - Number one among the best places to visit in Bangladesh.

সুন্দরবন পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত সূন্দরবন।

Srimangal: The tea capital of Bangladesh - Number three among the best places to visit in Bangladesh.

শ্রীমঙ্গলটি বাংলাদেশের চায়ের রাজধানী। এটি বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব অংশে অবস্থিত।

Beautiful Kaptai Lake at Rangamati in Bangladesh - Number four among the best places to visit in Bangladesh.

রাঙ্গামাটি চিটাগাং - পার্বত্য অঞ্চলসমূহের একটি জেলা। এই জায়গাটি দেখার প্রধান কারণ হ'ল কাপ্তাই হ্রদ। এটি একটি প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর পাহাড় দ্বারা বেষ্টিত হ্রদ তৈরি।

Somapuri Bhihara, the second largest Buddhist monastery south of the Himalayas from 8th century, and a UNESCO world heritage site. Number one on our list of the best archaeological sites in Bangladesh.

বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে পাহাড়পুর নামে একটি ছোট্ট জায়গা রয়েছে। এই সোমপুর মহাবিহার, একটি ইউনেস্কো বিশ্ব এই সোমপুর মহাবিহার, একটি ইউনেস্কো বিশ্ব  সাইট।

St. Martin's Island: Beautiful coral island in Bangladesh. Number six among the best places to visit in Bangladesh.

st. martins island মার্টিনস দ্বীপটি বাংলাদেশের বেঙ্গল উপসাগরের একটি সুন্দর প্রবাল দ্বীপ। সৈকত প্রেমীদের জন্য, এটি দেখার জন্য সেরা জায়গা।

Chhoto Sona Masjid (Small Golden Mosque) in Gaur, the ancient Bengal city from the medieval period. Number three on our list of the best archaeological sites in Bangladesh.

গৌড় প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় কাল থেকে ধ্বংসপ্রাপ্ত শহর, এটি ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থিত। শহরটি প্রথম দ্বাদশ থেকে 14 তম সেন্টুরির সময়ে ছিল। 

A floating vegetable market at Barisal in Bangladesh. Number nine among the best places to visit in Bangladesh.

বরিশাল গঙ্গা বদ্বীপের কেন্দ্রে অবস্থিত একটি অনন্য স্থান। বরিশালের জীবন পুরোপুরি নদীর উপর নির্ভরশীল।

60 Dome Mosque at Bagerhat in Bangladesh. Number eleven among the best places to visit in Bangladesh.

বাগেরহাট তুরস্কের জেনারেল কর্তৃক 15 শতকে প্রতিষ্ঠিত একটি শহর। যা পূর্বে খলিফতাবাদ নামে পরিচিত ছিল।

Temple village Puthia in Bangladesh, full of beautiful Hindu temples. Number two on our list of the best archaeological sites in Bangladesh.

পুঠিয়া ছোট্ট গ্রাম সুন্দর হিন্দু মন্দিরে পূর্ণ। বাংলাদেশে ঐতিহাসিক মন্দির বৃহত্তম সংখ্যা পুঠিয়ায় পাওয়া যায়।

সমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করলে যা হয়

বর্তমান সমাজে বিয়ে নিয়ে মানুষের মধ্যে অনেক ধারণার পরিবর্তন হয়েছে। আগে কার সময়ে বিয়েতে বয়স যেমন খুব একটা কার্যকরী বিষয় ছিল না, মেয়ে "বিয়ে" নামক বিষয় টাকে বোঝার আগেই তাদের জন্য ছেলে দেখা হয়ে যেত। সেই  বিয়েতে মেয়েটার কোনো আগ্রহ আছে কিনা সেটা পর্য্যন্ত দেখা হত না। কিন্তু বর্তমানে সেই ধারণা অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে।  এখন মেয়েরা নিজেরাই তাদের জন্য ছেলে পছন্দ সক্ষম। এমনকি বাবা - মা মেয়ের জন্য ছেলে দেখার আগে তাদের মতামত গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করে থাকে।

বিয়ের ধারণা আগের চেয়ে পাল্টেছে। এখন বিয়ে মানে শুধুমাত্র সন্তান জন্ম দেওয়াই নয় বরং বিয়ে বলতে একে অপরের সাথে সুখ-দুঃখ, সফলতা-বিফলতা সহ সমস্ত কিছুই ভাগ করে নেওয়া আর এর ফলে বর্তমানে সমবয়সী অর্থাত্দুই বন্ধুর মধ্যে বিয়ের চল বেড়ে চলেছে। এক সঙ্গে পড়াশুনা বা চাকরি করতে গিয়ে কাছাকাছি আসা, মনের মিল খুঁজে পাওয়া এবং শেষে ঘর বাঁধা।

সমবয়সী স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুর মতো সবকিছু শেয়ার করা যায়।  নিজের ভালোলাগার বিষয়গুলো তার সঙ্গে মিলে যায় সহজেই।    আবার কখনো বা পড়তে হয় দারুণ বিপাকে। সমবয়সী বিয়ের ক্ষেত্রে কিছু কমন সমস্যা আমরা প্রায়ই দেখতে পাই, যা বিষিয়ে তুলতে পারে দাম্পত্য জীবন।

অনেক সময় দেখা যায়, সমবয়সী পুরুষটি তার স্ত্রীর কাছে মানসিক দিক থেকে ভ্রাতৃতুল্য হয়। কিন্তু পুরুষটির আচরণে এসে পড়ে কর্তৃত্ব। যেহেতু নারীটি ওই পুরুষ থেকে পরিণতমনস্ক, সেই কারণে তার থাকে দিদিগিরি। আর কারণে দ্রুতই শুরু হয়ে যেতে পারে সংঘাত।

আবার এমনো দেখা যায়, যুক্তি-বুদ্ধি নিয়ে গড়ে ওঠা মেয়েটির নিজস্ব চিন্তা ভাবনাকে সম্মান দেখানোর মানসিকতা থাকে না পুরুষটির। আর এর ফলে দাম্পত্য জীবনে মতভেদ, জটিলতার মতো বিষয় দেখা দেয়। তাছাড়া আবেগে ভাটা পড়লে সম্পর্কের পরণতি হয় ডিভোর্সে।

আবার যখন একই সাথে সংসার করার পর দুজনের বয়স ৪০ বা ৪৫ বছরের এসে দাড়ায়। তখন মেয়েদের মধ্যে একটা টার্নিং পয়েন্ট কাজ করে কারণ সেই সময় তাদের কোন সন্তান ধারণের প্রশ্ন ওঠেনা। তখন তারা মোটামুটিভাবে মুক্ত অনেকটা সংসার অতিবাহিত করার পরে তারা একটু রিলিফ পায় এই সময়। আর তখনই স্বামীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে কোন কাজ করে তারা এর ফলে শুরু হয়ে যায় সংসারে সংঘাত।

 

অনেকের মতেই সমবয়সীতে বিয়ে হওয়া মানে দাম্পত্য জীবনে সমস্যার বৃদ্ধি করা।

তাই সাধারণত যদি মেয়েটির থেকে ছেলেটি কমপক্ষে বছরের বড় হয় এবং খুব বেশি হলে ১০ বছরের বড় তাহলে এটি বিবাহের সম্পর্কে পক্ষে যথাযথ।



রবিবার, ১৯ জুলাই, ২০২০

বলিউডের সব থেকে চর্চিত অভিনেত্রীরা। যারা সৌন্দর্যের শিখরে পৌঁছেছিলেন।

Deepika Padukone - Wikipedia

দীপিকা পাড়ুকোন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং প্রযোজক। ভারতের অন্যতম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক প্রাপ্ত অভিনেত্রী, তাঁর প্রশংসায় তিনটি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

www.gstatic.com/tv/thumb/persons/316589/316589_...

প্রিয়াঙ্কা চোপড়া জোনাস একজন ভারতীয় অভিনেত্রী এবং গায়ক। তিনি মিস ওয়ার্ল্ড 2000 প্রতিযোগিতার বিজয়ী ছিলেন এবং তিনি ভারতের সর্বাধিক বেতনের এবং জনপ্রিয় বিনোদনকারীদের একজন ।
Aishwarya Rai's 23-year-old dance video from unreleased film goes ...

ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন একজন ভারতীয় অভিনেত্রী এবং মিস ওয়ার্ল্ড 1994 প্যাজেন্ট-এর বিজয়ী। তার সফল অভিনয় জীবনের মাধ্যমে তিনি নিজেকে ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী সেলিব্রিটি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
www.gstatic.com/tv/thumb/persons/685932/685932_...

আলিয়া ভট্ট হিন্দি ভাষার ছবিতে কাজ করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত এবং ব্রিটিশ নাগরিকত্বের অভিনেত্রী এবং গায়ক । 2019 সালে ভারতে সর্বাধিক বেতনের অভিনেত্রী, তাঁর প্রশংসায় চারটি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
Katrina Kaif ♥ (@LoveKatrinaKaif) | Twitter

ক্যাটরিনা কাইফ হলেন হিন্দি ছবিতে কাজ করা এক ইংরেজী অভিনেত্রী।তিনি বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এবং ভারতের অন্যতম সর্বাধিক বেতনের অভিনেত্রী।

www.gstatic.com/tv/thumb/persons/247102/247102_...

কারিনা কাপুর খান হিন্দি ছবিতে উপস্থিত এক ভারতীয় অভিনেত্রী। তিনি অভিনেতা রণধীর কাপুর এবং ববিতার কন্যা এবং অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের ছোট বোন।
Kangana Ranaut at the Premiere of Double Dhamaal at IIFA | PINKVILLA

কঙ্গনা রানাউত হলেন হিন্দি ছবিতে কাজ করা একজন ভারতীয় অভিনেত্রী এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা। তিনি তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার এবং চারটি ফিল্মফেয়ার পুরষ্কার সহ একাধিক পুরষ্কার প্রাপ্ত, তিনি ছয়বার ফোর্বস ইন্ডিয়া সেলিব্রিটি 100 তালিকায় স্থান পেয়েছেন।

I've not completely embraced my fame : Anushka Sharma | The ...

আনুশকা শর্মা হলেন একটি ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রযোজক যিনি হিন্দি ছবিতে কাজ করেন। ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় এবং সর্বাধিক বেতনের অভিনেত্রী, তিনি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ড সহ বেশ কয়েকটি পুরষ্কার পেয়েছেন।
www.gstatic.com/tv/thumb/persons/168684/168684_...

শিল্পা শেঠি কুন্দ্রা একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, ব্যবসায়ী ও একজন প্রাক্তন মডেল। শেঠি থ্রিলার 'বাজিগর' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তাঁর পর্দার আত্মপ্রকাশ করেছিলেন, যা তাঁর সেরা ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস মনোনীত করেছে, যার মধ্যে সেরা সহকারী অভিনেত্রীর জন্য একটি রয়েছে 
www.gstatic.com/tv/thumb/persons/173279/173279_...

মাধুরী দীক্ষিত নেনে একজন ভারতীয় অভিনেত্রী, প্রযোজক এবং টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব। হিন্দি সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী তিনি 70 টিরও বেশি বলিউড ছবিতে হাজির হয়েছেন।
Sara Ali Khan - Wikipedia

সারা আলি খান হিন্দি ছবিতে কাজ করেন এমন এক ভারতীয় অভিনেত্রী। পতৌদি এবং ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণকারী তিনি অভিনেতা অমৃতা সিং ও সাইফ আলি খানের মেয়ে এবং মনসুর আলী খান পাটৌদি ও শর্মিলা ঠাকুরের পিতামহ।

শনিবার, ১৮ জুলাই, ২০২০

শাহরুখের এই পাঁচ নায়িকা গোটা বিশ্বের থেকে বিদায় জানিয়েছেন....

শাহরুখ খান একজন ভারতীয় অভিনেতা, প্রযোজক, নেপথ্য গায়ক, অ্যাকশন পরিচালক, এবং টেলিভিশন জগতের সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব। খান ১৯৮৮ সালে রাজ কাপুর পরিচালিত দূরদর্শন টেলিভিশনের ফৌজি ধারাবাহিকে একজন সৈনিকের চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। এই চরিত্রে অভিনয়ের পরপর তিনি সার্বজনীন স্বীকৃতি অর্জন করেন এবং আজিজ মির্জার সার্কাস (১৯৮৯৯০) টেলিভিশন ধারাবাহিকে এবং মনি কাউলের ইডিয়ট (১৯৯১) স্বল্প ধারাবাহিকে অভিনয়ের সুযোগ পান। এরপর থেকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্যে তাঁর আমন্ত্রণ আসতে থাকে এবং ১৯৯২ সালে তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র দিওয়ানা মুক্তি পায়, যেখানে তিনি সহঅভিনেতা হিসেবে ঋষি কাপুর এবং দিব্যা ভারতীর সাথে অভিনয় করেছেন। পরবর্তীকালে ১৯৯৩ সালে ডর এবং বাজীগর চলচ্চিত্র ব্যাপক সফলতা অর্জন করে। তার এই  ব্যাপক সফলতার কারণে বলিউডে একজন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তাঁর কর্মজীবন প্রতিষ্ঠিত হয়।

বলিউডে কাজ করা অনেক কিংবদন্তি বিগত কয়েক বছরে এই বিশ্ব কে  বিদায় জানিয়েছেন। বলিউডের ছবিতে এমন অনেক অভিনেত্রী আছেন, যাদের এই দুনিয়া থেকে বিদায় নেওয়া ইন্ডাস্ট্রিকে বড় ধাক্কা দেওয়ার সমান হয়েছে। তবে আমরা এখানে তাঁদের সম্পর্কে কথা বলতে যাচ্ছি যাঁরা রোম্যান্সের কিংয়ের সাথে কাজ করেছেন। শাহরুখের এই পাঁচ নায়িকা বিশ্বকে বিদায় জানিয়েছেন, তাদের মধ্যে আপনার প্রিয় কে?

বলিউডে শাহরুখ খানের হয়ে কাজ করার প্রায় ৩০ বছর কেটে গেছে এবং আজ শাহরুখের নাম ইন্ডাস্ট্রিতে খ্যাতি পেয়েছে। শাহরুখ খান বলিউডের বেশিরভাগ ছবিতে কাজ করেছেন তিন দশকের যাত্রায়। তবে শাহরুখ খানের সাথে কাজ করা এই অভিনেত্রীরা বিশ্বকে বিদায় জানিয়েছেন।

শাহরুখ খান তাঁর কেরিয়ার শুরু করেছিলেন দিওয়ানা (1992) ছবি দিয়ে এবং তাঁর নায়িকা ছিলেন দিব্যা ভারতী। 1993 সালে, দিব্যা একটি দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছিল এবং এই গল্পটি আজ অবধি সমাধান করা যায় নি কীভাবে এই সমস্ত ঘটেছে?

Divya Bharti: 6 Lesser known facts about the 'Deewana' actress on ...

লিউডের প্রথম মহিলা সুপারস্টার শ্রীদেবী 2018 সালে দুবাইয়ের একটি হোটেলে মারা গেছেন। এটি একটি দুর্ঘটনা ছিল এবং কেউ কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তার আসল বিষয়টি জানতে পারেনি। শ্রীদেবী মারা গিয়েছিলেন এবং এর আগে তিনি ইংলিশ- ভিংলিশ এবং মমের মতো সুপারহিট ছবি দিয়েছিলেন যখন তিনি একটি চলচ্চিত্রের শুটিং করছিলেন। শ্রীদেবী শাহরুখের সাথে জিরো ছবিতে সর্বশেষ দেখা ছাড়াওআর্মিছবিতে শাহরুখ খানের সাথে কাজ করেছিলেন শ্রীদেবী।

 Sridevi Kapoor, Bollywood's First Female Superstar, Dies at 54 ...

অভিনেত্রী রসিকা জোশী শাহরুখ খানের সাথে বিলু স্বদেশের মতো ছবিতে কাজ করেছিলেন। এই দুটি ছবিতেই রসিকার কাজের প্রশংসাও হয়েছিল। ২০১১ সালে রসিকা মারা যান, যদিও তিনি আরও বেশ কয়েকটি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন।

 Remembering Rasika

বলিউডের প্রিয় মা চরিত্রে অভিনয় করা রিমা লাগু 2017 সালে মারা যান এবং হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের কারণে তাকে বিশ্বকে বিদায় জানাতে হয়েছিল। শাহরুখ রিমা লাগুর সাথে কাল হো না হো, ইয়েস বস এবং কুছ কুছ হোতা হে- মতো সুপারহিট ছবিতে কাজ করেছিলেন।


 Reema Lagoo: Actress Reema Lagoo cremated - Times of India

অভিনেত্রী সুধা শিবপুরি শাহরুখ খানের সাথে মায়া মেমসাব (1993) ছবিতে কাজ করেছিলেন। টিভি সিরিয়াল কারণ সাশ ভি কাভি বহু থি- মাধ্যমে আরও জনপ্রিয় হয়েছিল। সুধা শিবপুরী ২০১৫ সালে মারা গেলেন।

 RIP Sudha Shivpuri: TV actors share memories - tv - Hindustan Times

হিন্দি চলচ্চিত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য ২০০৫ সালে ভারত সরকার শাহরুখ খানকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করে। বর্তমানে শাহরুখ খান পৃথিবীর সফল চলচ্চিত্র তারকা। তাঁর প্রায় কয়েক বিলিয়ন ভক্ত এবং তাঁর মোট অর্থসম্পদের পরিমাণ ২৩০০ কোটি রুপি-এরও বেশি।২০০৯ সালে নিউজউইক তাঁকে বিশ্বের ৭১তম ক্ষমতাশীল ব্যক্তির খেতাব দেয়।


দেশে আর ফেরা হল না মোজাম্মেলের...

মোজাম্মেল দেশে ফিরবেন। তাই  সকলেই খুশি দেশের মাটিতে, স্বজনদের কাছে, পরিবারের কাছে।  তাই সকলের সেকি আগ্র! দীর্ঘ প্রবাস জীবনের ক্লান্তি ভুলে আবার নিশ্চয় উচ্ছ্বাসে হেসে উঠতো তার ঘর। কিন্তু মোজাম্মেল আর ঘরে ফিরবেন না। কারণ, তিনি এমন এক জায়গায় চলে গেছেন, যেখান থেকে আর ফিরে আসা যায় না।

কথা ছিল বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) রাতে সৌদি আরব থেকে বাংলাদেশের বিমানে উঠবেন মোজাম্মেল। সব প্রস্ততি আগে থেকে সেরেছিলেন। মনের এক কোনায় ঘরে ফেরার আনন্দ জ্বল জ্বল করছিল। সব প্রস্তুতি সেরে ব্যাগ নিয়ে জেদ্দাহ বিমানবন্দরেও এসেছিলেন। কিন্তু দেশের বিমানে আর চড়া হলো না তার। পাড়ি জমালেন অনন্তকালের বিমানে।

সৌদি আরবে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা ওমরা ভিসা, ভিজিট ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, মহিলা গৃহকর্মী ভিসা এবং গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় আটকে ছিলেন-এমন ৪১৯ যাত্রী নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে একটি বিশেষ বিমান ঢাকার পথে রওয়ানা দেয়। বিমানে অন্যদের সঙ্গে দেশে ফেরার কথা ছিল টাঙ্গাইলের মোজাম্মেলের।

জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটের ফার্স্ট সেক্রেটারি মোস্তফা জামিল সময় সংবাদমাধ্যমকে জানান, মোজাম্মেল বাড়ি যাওয়ার জন্য জেদ্দা এয়ারপোর্টে এসেছিলেন। প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল তার। মোজাম্মেলের ভাইকে বললাম ওনার তো দেশে যাওয়ার আগে চিকিৎসা দরকার। দেখে মনে হল খুবই অসুস্থ।

আমার কেমন যেন প্রথম থেকেই মনে হচ্ছিল লোকটা বোধহয় আর বেশিক্ষণ বাঁচবেনা। যা ভাবলাম তাই হলো। এয়ারপোর্টে বসেই লোকটা মারা গেলেন। কষ্টে বুকটা ফেটে যাচ্ছে, সবাইকে বাড়ি পাঠাতে পারলাম, মোজাম্মেলকে পারলাম না। পাসপোর্টের তথ্য অনুযায়ী মোজাম্মেলের গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতি থানার লাশতলী গ্রামে। তার বাবার নাম জোয়াদ আলী। বয়স ৪২ বছর।

New Jeddah Airport to be fully operational this year

আপনার সন্তানের বুদ্ধির বিকাশ কিভাবে ঘটাবেন ??

  https://amzn.to/3KHLreQ একজন অভিভাবক হিসেবে সন্তানের উৎকর্ষতার দিকে আমাদের সবসময় খেয়াল রাখতে হয়। আমরা সকলেই আমাদের সন্তানের মেধার বিকাশের ...